Mind-Blowing News There are Lakshmi Asana pages in every house of Bengal
There are Lakshmi Asana pages in every house of Bengal বাংলার ঘরে ঘরে লক্ষ্মীর আসন পাতা রয়েছে
লক্ষ্মী যায় অন্য রাজ্যে,
আমরা কোথায় ছিলাম সে স্মৃতি নেই। ভবিষ্যতে কোথায় যেতে চাই তার দিশা নেই। এক নৈরাজ্যে বাস আমাদের।
বাংলার ঘরে ঘরে লক্ষ্মীর আসন পাতা রয়েছে। এমন কথা সুনতে বেশ ভাল লাগে কিন্তু এই ধরনের কথা বাস্তব পরিস্থিতি স্বাভাবিক আলোচনা করে লাভ কি? এসো মা লক্ষ্মী বোসো ঘরে আহ্বান রয়েছে এখানে আহ্বান জানিয়ে দিয়েছেন বাংলার মানুষ জন। ভোট কিনতে বাংলার মা-বোনেদের জন্য ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ রয়েছে কিন্তু বাংলায় পুরুষ দলের জনও সুধু একশ দিনের কাজ। কিন্তু লক্ষ্মীই নেই বাংলার কোথায় চলেগেছেন অন্য রাজ্যে। লক্ষ্মী বাংলার আসন ছেড়ে কেন চলে যান অন্য ঘরে? অন্য রাজ্যে? এ প্রশ্নের উত্তর সবাই জানে। কারণ, যে রাজ্য নিজেই ভাঁড়ে মা ভবানী, সে কোন মন্ত্রে ধরে রাখবে ঘরের লক্ষ্মীকে? যে রাজ্যে ‘বাণিজ্যে বসতে রাজনীতি’ সেখানে লক্ষ্মীর অধিষ্ঠান হবে কী করে?
আসলে হবে না কেন? হতে হবেক তৃণমূল নামক দলটির কোনও অর্থনৈতিক আদর্শ বা নীতিই বলে মনে করিনা। শুধু খাও, খাও আর খাও আর পশ্চিমবঙ্গে মানুষকে বকা বনাও। একটি রাজ্যের আর্থিক বৃদ্ধির অন্যতম সূচক হল বেবসাই ঔনিতী করা। কত নতুন সংস্থার জন্ম হচ্ছে এই সংস্থার দিয়ে আচার করবি। হিসাব বলছে, হিসাবের কথা এখন রাখ,
কর্নাটকে ১৫,০১৯টি স্টার্ট আপ রয়েছে। দিল্লিতে ১৪,৭৩৪টি, উত্তরপ্রদেশে ১৩,২২৯টি। ১১,৪৩৬টি স্টার্ট আপ নিয়ে গুজরাত পঞ্চম স্থানে। এর পরে তামিলনাড়ুতে ৯,২৩৮, হরিয়ানায় ৭,৩৮৫টি। নতুন রাজ্য তেলঙ্গানায় ৭,৩৩৬টি। আর পশ্চিমবঙ্গে তার চেয়েও কম ৪,৬২৭টি। এমনকি কেরালাতেও বাংলার চেয়ে বেশি— ৫,৭৮২টি। এমন হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হল, বাংলার সরকারের কোনও নির্দিষ্ট স্টার্ট আপ নীতিই নেই। বাংলার স্টার্ট আপ তৃণমূল নামধেয় জথেষট
কোনও কিছু হলেই বাংলার সরকারি মুখপাত্রেরা অন্য রাজ্যের সঙ্গে তুলনা করেন তৃণমূল নেতারা। সেটা দিয়েই বোঝা যায় বাংলার স্থান কোথায় বাংলার স্থান হছে তৃণমূল নেতা পায়ের নিচে। কিন্তু বাংলা তো এমন ছিল না! দেশের শিল্পক্ষেত্রের উৎপাদনের কথা বলতে গিয়ে ১৯৪৭ সালে অর্থমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় বলেছিলেন, দেশের মোট উৎপাদনের ২৪ শতাংশ আসে বাংলা থেকে। আর স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরে বাংলার ভাগ কমতে কমতে লজ্জাজনক ৩.৫ শতাংশ। সেমিকন্ডাক্টার ক্ষেত্রের শিল্প সংস্থাগুলি অসমে চলে যাচ্ছে কিন্তু বাংলায় বিনিয়োগে রাজি নয়।
মন্তব্যসমূহ